যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে মাদ্রাসা শিক্ষক স্বামীর পৈশাচিক নির্যাতন
নিজস্ব প্রতিনিধি
যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে মাদ্রাসা শিক্ষক স্বামীর পৈশাচিক নির্যাতন
যৌতুকের দাবিতে মাদ্রাসা শিক্ষক স্বামীর পৈশাচিক নির্যাতনের শিকার হয়ে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের বেডে মৃত্যু যন্ত্রণায় ছটফট করছেন গৃহবধূ আনজু আরা। শুক্রবার (১৪ আগস্ট) দুপুরে মুমূর্ষু অবস্থায় পরিবারের সদস্যরা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করেছেন।
নির্যাতনের শিকার গৃহবধূর ছোট ভাই বাদশা মিয়া জানান, ১৬ বছর আগে মাদারগঞ্জ উপজেলার চর মদন গোপাল গ্রামের মাদ্রাসা শিক্ষক মাওলানা আব্দুল হালিমের সঙ্গে তার বোন আনজু আরার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের জন্য স্বামী তাকে বিভিন্ন সময় মারধর করতেন। দরিদ্র বাবার পক্ষে যৌতুক দেওয়া সম্ভব হবে না ভেবে তার বোন সব নির্যাতন সহ্য করতেন। বিভিন্ন সময় কথাই-কথাই মারধর করা হতো।
একইভাবে গত বৃহস্পতিবার (১৩ আগস্ট) সকালে ফ্রিজ থেকে মাংস বের করতে একটু দেরি হয়। ফলে তাকে ব্যাপকভাবে মারধর শুরু করেন। একটি রুমের মধ্যে আটকে তাকে টানা কয়েক ঘন্টা মারধর করেন। কিল-ঘুষি এবং লাঠি দিয়ে পৈশাচিক কায়দায় গোপনাঙ্গেও নির্যাতন করেন। কোন রকম চিকিৎসা না দিয়েই ঘরের মধ্যে রেখে দেন। পরে বৃহস্পতিবার রাতে প্রতিবেশীদের সহযোগিতায় পালিয়ে বাড়ি চলে আসে আনজু। তার অবস্থার অবনতি হলে শুক্রবার দুপুরে আনজু আরাকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে মাদ্রাসা শিক্ষক স্বামীর পৈশাচিক নির্যাতন
যৌতুকের দাবিতে মাদ্রাসা শিক্ষক স্বামীর পৈশাচিক নির্যাতনের শিকার হয়ে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের বেডে মৃত্যু যন্ত্রণায় ছটফট করছেন গৃহবধূ আনজু আরা। শুক্রবার (১৪ আগস্ট) দুপুরে মুমূর্ষু অবস্থায় পরিবারের সদস্যরা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করেছেন।
নির্যাতনের শিকার গৃহবধূর ছোট ভাই বাদশা মিয়া জানান, ১৬ বছর আগে মাদারগঞ্জ উপজেলার চর মদন গোপাল গ্রামের মাদ্রাসা শিক্ষক মাওলানা আব্দুল হালিমের সঙ্গে তার বোন আনজু আরার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের জন্য স্বামী তাকে বিভিন্ন সময় মারধর করতেন। দরিদ্র বাবার পক্ষে যৌতুক দেওয়া সম্ভব হবে না ভেবে তার বোন সব নির্যাতন সহ্য করতেন। বিভিন্ন সময় কথাই-কথাই মারধর করা হতো।
একইভাবে গত বৃহস্পতিবার (১৩ আগস্ট) সকালে ফ্রিজ থেকে মাংস বের করতে একটু দেরি হয়। ফলে তাকে ব্যাপকভাবে মারধর শুরু করেন। একটি রুমের মধ্যে আটকে তাকে টানা কয়েক ঘন্টা মারধর করেন। কিল-ঘুষি এবং লাঠি দিয়ে পৈশাচিক কায়দায় গোপনাঙ্গেও নির্যাতন করেন। কোন রকম চিকিৎসা না দিয়েই ঘরের মধ্যে রেখে দেন। পরে বৃহস্পতিবার রাতে প্রতিবেশীদের সহযোগিতায় পালিয়ে বাড়ি চলে আসে আনজু। তার অবস্থার অবনতি হলে শুক্রবার দুপুরে আনজু আরাকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে মাদ্রাসা শিক্ষক স্বামীর পৈশাচিক নির্যাতন
যৌতুকের দাবিতে মাদ্রাসা শিক্ষক স্বামীর পৈশাচিক নির্যাতনের শিকার হয়ে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের বেডে মৃত্যু যন্ত্রণায় ছটফট করছেন গৃহবধূ আনজু আরা। শুক্রবার (১৪ আগস্ট) দুপুরে মুমূর্ষু অবস্থায় পরিবারের সদস্যরা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করেছেন।
নির্যাতনের শিকার গৃহবধূর ছোট ভাই বাদশা মিয়া জানান, ১৬ বছর আগে মাদারগঞ্জ উপজেলার চর মদন গোপাল গ্রামের মাদ্রাসা শিক্ষক মাওলানা আব্দুল হালিমের সঙ্গে তার বোন আনজু আরার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের জন্য স্বামী তাকে বিভিন্ন সময় মারধর করতেন। দরিদ্র বাবার পক্ষে যৌতুক দেওয়া সম্ভব হবে না ভেবে তার বোন সব নির্যাতন সহ্য করতেন। বিভিন্ন সময় কথাই-কথাই মারধর করা হতো।
একইভাবে গত বৃহস্পতিবার (১৩ আগস্ট) সকালে ফ্রিজ থেকে মাংস বের করতে একটু দেরি হয়। ফলে তাকে ব্যাপকভাবে মারধর শুরু করেন। একটি রুমের মধ্যে আটকে তাকে টানা কয়েক ঘন্টা মারধর করেন। কিল-ঘুষি এবং লাঠি দিয়ে পৈশাচিক কায়দায় গোপনাঙ্গেও নির্যাতন করেন। কোন রকম চিকিৎসা না দিয়েই ঘরের মধ্যে রেখে দেন। পরে বৃহস্পতিবার রাতে প্রতিবেশীদের সহযোগিতায় পালিয়ে বাড়ি চলে আসে আনজু। তার অবস্থার অবনতি হলে শুক্রবার দুপুরে আনজু আরাকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
গৃহবধূর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ফুলা-জখম রয়েছে। পৈশাচিক নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ হাসপাতালের বিছানায় ছটফট করছে খবর পেয়ে জামালপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সীমা রানী সরকার জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ওই গৃহবধূকে দেখতে যান। তিনি আনজু আরাকে সব ধরণের আইনি সহায়তা দেয়ার আশ্বাস দেন। এ ব্যাপারে মাদারগঞ্জ থানায় নির্যাতিতার বড় ভাই বাদশা বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের প্রস্তুতি চলছে। নির্যাতিতা আনজু আরার ৮ বছরের একটি ছেলে ও ৬ বছরের একটি মেয়ে রয়েছে।
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের ইমারজেন্সী মেডিকেল অফিসার হাসানুল বারী বলেন, দুপুরে স্বামীর নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ আনজু আরাকে ভর্তি করা হয়েছে। তার শরীরের বোতা অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়েছে। তার পিঠে এবং দুই হাতে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
জামালপুরের অতিরিক্তি সুপার সুপার সীমা রাণী সরকার জানিয়েছেন, ঘটনার খবর পেয়ে নির্যাতিত গৃহবধূকে দেখতে এসেছি। তার স্বামী মাদ্রাসা শিক্ষক যৌতুকের জন্য তাকে নির্যাতন করেছে। তাকে সব ধরণের আইনি সহায়তা দেয়া হবে।
গৃহবধূর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ফুলা-জখম রয়েছে। পৈশাচিক নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ হাসপাতালের বিছানায় ছটফট করছে খবর পেয়ে জামালপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সীমা রানী সরকার জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ওই গৃহবধূকে দেখতে যান। তিনি আনজু আরাকে সব ধরণের আইনি সহায়তা দেয়ার আশ্বাস দেন। এ ব্যাপারে মাদারগঞ্জ থানায় নির্যাতিতার বড় ভাই বাদশা বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের প্রস্তুতি চলছে। নির্যাতিতা আনজু আরার ৮ বছরের একটি ছেলে ও ৬ বছরের একটি মেয়ে রয়েছে।
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের ইমারজেন্সী মেডিকেল অফিসার হাসানুল বারী বলেন, দুপুরে স্বামীর নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ আনজু আরাকে ভর্তি করা হয়েছে। তার শরীরের বোতা অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়েছে। তার পিঠে এবং দুই হাতে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
জামালপুরের অতিরিক্তি সুপার সুপার সীমা রাণী সরকার জানিয়েছেন, ঘটনার খবর পেয়ে নির্যাতিত গৃহবধূকে দেখতে এসেছি। তার স্বামী মাদ্রাসা শিক্ষক যৌতুকের জন্য তাকে নির্যাতন করেছে। তাকে সব ধরণের আইনি সহায়তা দেয়া হবে।
গৃহবধূর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ফুলা-জখম রয়েছে। পৈশাচিক নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ হাসপাতালের বিছানায় ছটফট করছে খবর পেয়ে জামালপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সীমা রানী সরকার জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ওই গৃহবধূকে দেখতে যান। তিনি আনজু আরাকে সব ধরণের আইনি সহায়তা দেয়ার আশ্বাস দেন। এ ব্যাপারে মাদারগঞ্জ থানায় নির্যাতিতার বড় ভাই বাদশা বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের প্রস্তুতি চলছে। নির্যাতিতা আনজু আরার ৮ বছরের একটি ছেলে ও ৬ বছরের একটি মেয়ে রয়েছে।
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের ইমারজেন্সী মেডিকেল অফিসার হাসানুল বারী বলেন, দুপুরে স্বামীর নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ আনজু আরাকে ভর্তি করা হয়েছে। তার শরীরের বোতা অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়েছে। তার পিঠে এবং দুই হাতে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
জামালপুরের অতিরিক্তি সুপার সুপার সীমা রাণী সরকার জানিয়েছেন, ঘটনার খবর পেয়ে নির্যাতিত গৃহবধূকে দেখতে এসেছি। তার স্বামী মাদ্রাসা শিক্ষক যৌতুকের জন্য তাকে নির্যাতন করেছে। তাকে সব ধরণের আইনি সহায়তা দেয়া হবে।
আপনার মতামত লিখুন :
Leave a Reply
More News Of This Category