শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৮:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
রাস্তার কাজ না করে টাকা ভাগাভাগি( সওজ) ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের সাথে রূপগঞ্জে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে স্বজনদের সংবাদ সম্মেলন মাগুরা গোপালগ্রাম ইউনিয়ন কৃষকদলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি এ্যাডভোকেট মিথুন রায় চৌধুরী পটুয়াখালী ভার্সিটির, পোস্টগ্রাজুয়েট স্ট্যাডিজ কমিটির সভা।। দুস্থ ও অসহায় মানুষের ভরসা যেন ঝর্ণা মান্নান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট সাপাহারে জোর পূর্বক লক্ষাধিক টাকার মাছ উত্তোলন পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলায়, মসজিদের ইমামের গরু লুট।। দুমকি উপজেলায়, গরু লুঠ মামলার ২ আসামি আটক শ্রীনগর থানা থেকে যুবদল নেতাকে ছিনিয়ে নিলো বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা নওগাঁর মান্দায় ভূমিহীন কৃষকদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ
Headline
Wellcome to our website...
লঞ্চ তৈরি করল ১১ বছরের তানভীর! লঞ্চটি দেখতে মানুষের ভিড়
/ ২ Time View
আপডেট : শুক্রবার, ৯ জুলাই, ২০২১, ৫:০৮ পূর্বাহ্ন

লঞ্চ তৈরি করল ১১ বছরের তানভীর! লঞ্চটি দেখতে মানুষের ভিড়
সঞ্জয় ব্যানার্জী, দশমিনা-বাউফল প্রতিনিধি
মহামারি করোনা ভাইরাসে স্কুল বন্ধ থাকায় দীর্ঘ একমাসের প্রচেষ্টায় ৬ষ্ঠ
শ্রেনীতে পড়–য়া এক মেধাবী শিক্ষার্থী বিশাল আকারের বহুতল লঞ্চ তৈরি করে তাক
লাগিয়ে দিয়েছে পটুয়াখালীর দশমিনা এলাকাবাসীকে।

উপজেলার সদর ইউনিয়নের
পূজা খোলা গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছোট ছেলে তানভীর রহমান। প্রতিদিনই
লঞ্চটি দেখতে এলাকার মানুষকে ভিড় করতে দেখা যায়। তৈরি করা লঞ্চটির নাম দেওয়া
হয়েছে ‘সাব্বির এন্ড তানভীর-০১’। বাবার সাথে নদীপথে যাতায়েত করে তানভীর।
এরপর থেকেই লঞ্চ তৈরির আগ্রহ দেখায়। একপর্যায়ে বাবার অনুপ্রেরণায় ও
সহযোগিতায় নিজের মেধা খাটিয়ে ককসিট, মোটর, লাইটিং ও ব্যাটারি দিয়ে
নিজের হাতে লঞ্চটি তৈরি করে। মাত্র ১১ বছর বয়সে ‘সাব্বির এন্ড তানভীর-০১’
তৈরি করা শিশুর পুরো নাম তানভীর রহমান। দশমিনা মডেল সরকারি মাধ্যমিক
বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেনিতে পড়–য়া শিক্ষার্থীর প্রখর মেধা ও পারদর্শিতা নজর কেড়েছে
এলাকাবাসীর। লঞ্চ তৈরির উপাদান সম্পর্কে জানতে চাইলে তানভীর জানায়, লঞ্চটি
তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে ককসিট, ব্যাটারি চালিত মোটর, ম্যাজিক লাইট
এবং গাম। আর এতে ব্যায় হয়েছে ৩ হাজার টাকা। ব্যাটারি চালিত লঞ্চটি শিশুর
নিজবাড়ির পুকুরে চলমান। লঞ্চটিতে ব্যবহার করা বিভিন্ন আলোকসজ্জা ও
মিউজিক বাতির ঝলকানি মিটমিট করছে। নিখুত হাতে তৈরি করা লঞ্চটির ভেতরে
রয়েছে মাস্টার ও যাত্রীদের কেবিন। যার সৌন্দর্য সবার নজর কেড়েছে। লঞ্চটি দেখতে
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিদিনই লোকজন আসতে দেখা যায়।
লঞ্চ তৈরির তানভীর রহমান জানায়, কোনো কিছু দেখে সহজেই আয়ত্ত করতে পারে
সে। ভালো লাগে নতুন কিছু করতে। লঞ্চ তৈরি করা তার শখের মধ্যে একটি। তার এ লঞ্চ
তৈরিতে একমাস সময় ও তিন হাজার টাকা ব্যায় হয়েছে। পানিতে প্রায় দেড়
ঘন্টা সামনে পিছনে চলাচল করে। সে এর আগে একটি মাটি কাটার ভেকু
তৈরি করেছে। তানভীর রহমান আরও জানান ভবিষ্যতে ইঞ্জিনিয়ার হতে চায়।
শিশুটির বাবা হাবিবুর রহমান মুন্সি বলেন, ‘দুই ছেলের মধ্যে তানভীর ছোট। সে
আমার সাথে ঢাকাগামী লঞ্চ থেকে দোকানের মালামাল আনতে গিয়েছিল। লঞ্চ দেখে
বিভিন্ন কৌতূহলী প্রশ্ন করে। আমি সাধ্যমত উত্তর দিয়েছি। কয়েকদিন পর
থেকেই তাকে লঞ্চ তৈরিতে ব্যস্ত দেখা যায়। আমিও তার আগ্রহে সাড়া দেই।
তানভীর যেন ভবিষ্যতে মেরিন ইঞ্জিনিয়ার হয়ে দেশের জন্য ভলো কিছু করতে পারে।
তাই আমি সবার দোয়া চাই।’
উপজেলার পুজা খোলা গ্রামের উল্কা রানী ও জামাল হোসেন জানান, তানভীরের তৈরির
লঞ্চটি দেখে মনে হচ্ছে হুবাহুব একটি লঞ্চ। একটি শিশু লঞ্চ তৈরি করেছে শুনে মানুষ
দেখতে আসে। তারা প্রশংসা করে। শিশুটির প্রতিভা দেখে এলাকার সবাই
মুগ্ধ।’####
সঞ্জয় ব্যানার্জীলঞ্চ তৈরি করল ১১ বছরের তানভীর! লঞ্চটি দেখতে মানুষের ভিড়
সঞ্জয় ব্যানার্জী, দশমিনা-বাউফল প্রতিনিধি
মহামারি করোনা ভাইরাসে স্কুল বন্ধ থাকায় দীর্ঘ একমাসের প্রচেষ্টায় ৬ষ্ঠ
শ্রেনীতে পড়–য়া এক মেধাবী শিক্ষার্থী বিশাল আকারের বহুতল লঞ্চ তৈরি করে তাক
লাগিয়ে দিয়েছে পটুয়াখালীর দশমিনা এলাকাবাসীকে। উপজেলার সদর ইউনিয়নের
পূজা খোলা গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছোট ছেলে তানভীর রহমান। প্রতিদিনই
লঞ্চটি দেখতে এলাকার মানুষকে ভিড় করতে দেখা যায়। তৈরি করা লঞ্চটির নাম দেওয়া
হয়েছে ‘সাব্বির এন্ড তানভীর-০১’। বাবার সাথে নদীপথে যাতায়েত করে তানভীর।
এরপর থেকেই লঞ্চ তৈরির আগ্রহ দেখায়। একপর্যায়ে বাবার অনুপ্রেরণায় ও
সহযোগিতায় নিজের মেধা খাটিয়ে ককসিট, মোটর, লাইটিং ও ব্যাটারি দিয়ে
নিজের হাতে লঞ্চটি তৈরি করে। মাত্র ১১ বছর বয়সে ‘সাব্বির এন্ড তানভীর-০১’
তৈরি করা শিশুর পুরো নাম তানভীর রহমান। দশমিনা মডেল সরকারি মাধ্যমিক
বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেনিতে পড়–য়া শিক্ষার্থীর প্রখর মেধা ও পারদর্শিতা নজর কেড়েছে
এলাকাবাসীর। লঞ্চ তৈরির উপাদান সম্পর্কে জানতে চাইলে তানভীর জানায়, লঞ্চটি
তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে ককসিট, ব্যাটারি চালিত মোটর, ম্যাজিক লাইট
এবং গাম। আর এতে ব্যায় হয়েছে ৩ হাজার টাকা। ব্যাটারি চালিত লঞ্চটি শিশুর
নিজবাড়ির পুকুরে চলমান। লঞ্চটিতে ব্যবহার করা বিভিন্ন আলোকসজ্জা ও
মিউজিক বাতির ঝলকানি মিটমিট করছে। নিখুত হাতে তৈরি করা লঞ্চটির ভেতরে
রয়েছে মাস্টার ও যাত্রীদের কেবিন। যার সৌন্দর্য সবার নজর কেড়েছে। লঞ্চটি দেখতে
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিদিনই লোকজন আসতে দেখা যায়।
লঞ্চ তৈরির তানভীর রহমান জানায়, কোনো কিছু দেখে সহজেই আয়ত্ত করতে পারে
সে। ভালো লাগে নতুন কিছু করতে। লঞ্চ তৈরি করা তার শখের মধ্যে একটি। তার এ লঞ্চ
তৈরিতে একমাস সময় ও তিন হাজার টাকা ব্যায় হয়েছে। পানিতে প্রায় দেড়
ঘন্টা সামনে পিছনে চলাচল করে। সে এর আগে একটি মাটি কাটার ভেকু
তৈরি করেছে। তানভীর রহমান আরও জানান ভবিষ্যতে ইঞ্জিনিয়ার হতে চায়।
শিশুটির বাবা হাবিবুর রহমান মুন্সি বলেন, ‘দুই ছেলের মধ্যে তানভীর ছোট। সে
আমার সাথে ঢাকাগামী লঞ্চ থেকে দোকানের মালামাল আনতে গিয়েছিল। লঞ্চ দেখে
বিভিন্ন কৌতূহলী প্রশ্ন করে। আমি সাধ্যমত উত্তর দিয়েছি। কয়েকদিন পর
থেকেই তাকে লঞ্চ তৈরিতে ব্যস্ত দেখা যায়। আমিও তার আগ্রহে সাড়া দেই।
তানভীর যেন ভবিষ্যতে মেরিন ইঞ্জিনিয়ার হয়ে দেশের জন্য ভলো কিছু করতে পারে।
তাই আমি সবার দোয়া চাই।’
উপজেলার পুজা খোলা গ্রামের উল্কা রানী ও জামাল হোসেন জানান, তানভীরের তৈরির
লঞ্চটি দেখে মনে হচ্ছে হুবাহুব একটি লঞ্চ। একটি শিশু লঞ্চ তৈরি করেছে শুনে মানুষ
দেখতে আসে। তারা প্রশংসা করে। শিশুটির প্রতিভা দেখে এলাকার সবাই
মুগ্ধ।’####
সঞ্জয় ব্যানার্জীলঞ্চ তৈরি করল ১১ বছরের তানভীর! লঞ্চটি দেখতে মানুষের ভিড়
সঞ্জয় ব্যানার্জী, দশমিনা-বাউফল প্রতিনিধি
মহামারি করোনা ভাইরাসে স্কুল বন্ধ থাকায় দীর্ঘ একমাসের প্রচেষ্টায় ৬ষ্ঠ
শ্রেনীতে পড়–য়া এক মেধাবী শিক্ষার্থী বিশাল আকারের বহুতল লঞ্চ তৈরি করে তাক
লাগিয়ে দিয়েছে পটুয়াখালীর দশমিনা এলাকাবাসীকে। উপজেলার সদর ইউনিয়নের
পূজা খোলা গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছোট ছেলে তানভীর রহমান। প্রতিদিনই
লঞ্চটি দেখতে এলাকার মানুষকে ভিড় করতে দেখা যায়। তৈরি করা লঞ্চটির নাম দেওয়া
হয়েছে ‘সাব্বির এন্ড তানভীর-০১’। বাবার সাথে নদীপথে যাতায়েত করে তানভীর।
এরপর থেকেই লঞ্চ তৈরির আগ্রহ দেখায়। একপর্যায়ে বাবার অনুপ্রেরণায় ও
সহযোগিতায় নিজের মেধা খাটিয়ে ককসিট, মোটর, লাইটিং ও ব্যাটারি দিয়ে
নিজের হাতে লঞ্চটি তৈরি করে। মাত্র ১১ বছর বয়সে ‘সাব্বির এন্ড তানভীর-০১’
তৈরি করা শিশুর পুরো নাম তানভীর রহমান। দশমিনা মডেল সরকারি মাধ্যমিক
বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেনিতে পড়–য়া শিক্ষার্থীর প্রখর মেধা ও পারদর্শিতা নজর কেড়েছে
এলাকাবাসীর। লঞ্চ তৈরির উপাদান সম্পর্কে জানতে চাইলে তানভীর জানায়, লঞ্চটি
তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে ককসিট, ব্যাটারি চালিত মোটর, ম্যাজিক লাইট
এবং গাম। আর এতে ব্যায় হয়েছে ৩ হাজার টাকা। ব্যাটারি চালিত লঞ্চটি শিশুর
নিজবাড়ির পুকুরে চলমান। লঞ্চটিতে ব্যবহার করা বিভিন্ন আলোকসজ্জা ও
মিউজিক বাতির ঝলকানি মিটমিট করছে। নিখুত হাতে তৈরি করা লঞ্চটির ভেতরে
রয়েছে মাস্টার ও যাত্রীদের কেবিন। যার সৌন্দর্য সবার নজর কেড়েছে। লঞ্চটি দেখতে
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিদিনই লোকজন আসতে দেখা যায়।
লঞ্চ তৈরির তানভীর রহমান জানায়, কোনো কিছু দেখে সহজেই আয়ত্ত করতে পারে
সে। ভালো লাগে নতুন কিছু করতে। লঞ্চ তৈরি করা তার শখের মধ্যে একটি। তার এ লঞ্চ
তৈরিতে একমাস সময় ও তিন হাজার টাকা ব্যায় হয়েছে। পানিতে প্রায় দেড়
ঘন্টা সামনে পিছনে চলাচল করে। সে এর আগে একটি মাটি কাটার ভেকু
তৈরি করেছে। তানভীর রহমান আরও জানান ভবিষ্যতে ইঞ্জিনিয়ার হতে চায়।
শিশুটির বাবা হাবিবুর রহমান মুন্সি বলেন, ‘দুই ছেলের মধ্যে তানভীর ছোট। সে
আমার সাথে ঢাকাগামী লঞ্চ থেকে দোকানের মালামাল আনতে গিয়েছিল। লঞ্চ দেখে
বিভিন্ন কৌতূহলী প্রশ্ন করে। আমি সাধ্যমত উত্তর দিয়েছি। কয়েকদিন পর
থেকেই তাকে লঞ্চ তৈরিতে ব্যস্ত দেখা যায়। আমিও তার আগ্রহে সাড়া দেই।
তানভীর যেন ভবিষ্যতে মেরিন ইঞ্জিনিয়ার হয়ে দেশের জন্য ভলো কিছু করতে পারে।
তাই আমি সবার দোয়া চাই।’
উপজেলার পুজা খোলা গ্রামের উল্কা রানী ও জামাল হোসেন জানান, তানভীরের তৈরির
লঞ্চটি দেখে মনে হচ্ছে হুবাহুব একটি লঞ্চ। একটি শিশু লঞ্চ তৈরি করেছে শুনে মানুষ
দেখতে আসে। তারা প্রশংসা করে। শিশুটির প্রতিভা দেখে এলাকার সবাই

আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Our Like Page