১২নং
কুচিমোড়া ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে জনপ্রিয়তা শীর্ষে উত্তম কুমার বিশ্বাস।
মাগুরা সদর উপজেলার ১২ নং কুচিয়ামোড়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে,উত্তম কুমার
বিশ্বাস পিতা মৃত্যু প্রেমচাদ বিশ্বাস,মাতা,মনমোহিনী দেবী গ্রাম দক্ষিণ
শিমুলিয়া মাগুরা সদর উপজেলা মাগুরা।
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ রাষ্ট্র বিজ্ঞানে মাস্টার্স ডিগ্রী,
পেশাঃ ভাইস-প্রিন্সিপাল,(অস্থায়ী) মাগুরা কৃষি ইনিস্টিউট।( Non M P O),
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে বাড়ি ঘর পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়ে ছিলো, ক্ষতি
গ্রস্ত পরিবারের সন্তান,
আমার পরিবার আওয়ামী লীগের জন্মলগ্ন থেকে এখনও পর্যন্ত আওয়ামী লীগে পরিবার।
৯১ সালে কলেজ ছাত্র লীগ কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হই,জাহাঙ্গীর ও মিরুল
পরিষদ। ছাত্র লীগের কেন্দ্রীয় বিভিন্ন প্রোগ্রামে সরাসরি অংশ গ্রহন করেছি।
১৯৯৪ সালের মাগুরা ২ আসনের উপ-নির্বাচনে বর্তমান আমাদের মাননীয়
প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিথীতে আড়পাড়ার বিশাল জনসভায় শ্রী
গীতা থেকে পাঠ করি,এখনো মাগুরা জেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন দলিয়ো প্রগ্রামে
শ্রী গীতা থেকে পাঠ করেন ।
৯৪ ও ২০০১ সালের নির্বাচন পরবর্তী জামাত বিএনপির সন্ত্রাস ও সর্বহারা দিয়ে
অত্যাচার ও নির্যাতনে অনেক ক্ষতি গ্রস্ত হয়েছি,২০০১ সালের নির্বাচনের রাতে
জামাত বিএনপির সন্ত্রাসীদের আক্রমনে কনোরকম ভাবে জীবন নিয়ে পালিয়ে বেচে
ছিলাম, দীর্ঘ একবছর নিজ বাড়িতে আসতে পারেনি।
২০১৯ সালে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৫০০০/- টাকা, ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রথমে
দলিয়ো মনোনয়ন চেয়েছিলাম আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির নিজস্ব ফর্মে,
পরবর্তীতে দলিয়ো সিদ্ধান্তে ভাইস চেয়ারম্যান পদ উন্মুক্ত করে দিয়ে ছিলো,
এবং সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করেন ।
ঢাকা কলেজে পড়ার সময়ে স্বক্রিয়ো ভাবে ছাত্র লীগের এক জন কর্মী ছিলেন।
বর্তমানে ১২ নং কুচিয়ামোড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি।
২০১৬ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলিয়ো মনোনয়ন চেয়েছিলেন ।
মনোনয়ন পাইনি, কিন্তু প্রানের সংগঠন আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে
নির্বাচন করেছিলেন, এবং নির্বাচানী কেন্দ্রে অন- থার্ড ভোট দিয়ে নৌকা
জিতিয়ে দিয়ে ছিলেন।
কিন্তু দুঃখের বিষয় ইউনিয়নে নৌকা পরাজিত হয়, বিদ্রোহী প্রার্থী জিতে যায়।
মিনিয়েচার আর্টে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ড (ইংল্যান্ড) ও রিপ্লেস বিলিভ
ইট অর নট! (আমেরিকা) বিশ্ব রেকর্ড এর খেতাব অর্জন করি।
২০০০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট মিঃ বিল ক্লিনটন আমাকে
হোয়াইট হাউস থেকে অভিনন্দন পাঠান হোয়াইট হাউসের মনোগ্রাম সম্বলিত কার্ডে।
২০১০ সালে আমার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে গণভবনে
সাক্ষাৎ করি ছোট্ট একটি কলাইয়ের উপর " নৌকা মার্কার ছবি আকা ও জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নাম লিখা এই
উপহার টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে উপহার হিসাবে দিয়ে
ছিলাম।" নেত্রী ভিষণ ভিষণ খুশি হয়েছিলেন।