রানা দাশগুপ্তভয়েস
অব আমেরিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রানা দাশগুপ্ত আরও বলেন, কুমিল্লার
ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছিলেন। আমরা
দেখলাম, সেই ঘোষণার পরও দেশের বেশ কয়েকটি জায়গায় হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলা
হলো। এ থেকে বুঝা যায়, প্রধানমন্ত্রী চান এক, হয় আরেক। এভাবে সংকটের অবসান
হবে না।রানা
দাশগুপ্ত বলেন, ১৯৭৫ সালের পর থেকে রাষ্ট্র মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ থেকে দূরে
সরে গেছে। ওই সময়ের পর থেকে অনেক অনেক প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও কোনো সরকারই
সংখ্যালঘুদের পাশে দাঁড়ায়নি। আমরা মনে করি, রাজনৈতিক দলগুলো আমাদের সঙ্গে
প্রতারণা করেছে। তারা ভোটের আগে যা বলে, ভোটের পর তা মনে রাখে না কিংবা
উল্টোটা করে।‘বিচার না হওয়া’ এসব সাম্প্রদায়িক হামলার অন্যতম কারণ-
মন্তব্য করে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বলেন,
অতীতে যতগুলো ঘটনা ঘটেছে, তার কোনোটিরই বিচার হয়নি। অনেক ক্ষেত্রে বিচারের
প্রক্রিয়া শুরু হয়, কিন্তু শেষ হয় না। আইনের ফাঁক গলে অপরাধীরা ছাড়া পেয়ে
যায় এবং কিছুদিন পর আবারও হামলার ঘটনা ঘটে।
, রাজনৈতিক দলগুলো আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। তারা ভোটের আগে যা বলে, ভোটের পর তা মনে রাখে না রানা দাশগুপ্ত
, রাজনৈতিক দলগুলো আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। তারা ভোটের আগে যা বলে, ভোটের পর তা মনে রাখে না রানা দাশগুপ্ত
নিজস্ব প্রতিবেদক
- ক্ষমতায়
টিকে থাকতে দেশের রাজনৈতিক দলগুলো বরাবরই সাম্প্রদায়িক অপশক্তির সঙ্গে
বনিবনা করে চলে চলছে- এমন অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান
ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত। তিনি বলেন, ৭২-এর সংবিধানে
ফেরত যাওয়া ছাড়া এ থেকে মুক্তি নেই। অন্য কোনো উপায়ে সাম্প্রদায়িক সংঘাত
মোকাবেলা করা যাবে না।
আপনার মতামত লিখুন :
Leave a Reply
More News Of This Category