বন্দর উপজেলায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজিম উদ্দিন প্রধান আজ ১৯ই নভেম্বর শুক্রবার জুম্মা নামাজ এর পর ফরাজীকান্দা বাস স্টানে এক মানব বন্ধনে এই সব কথা বলেন।তিনি আর বলেন আমরা এই পর্যন্ত চতুর্থ বারের মত এই রাস্তাটির জন্য মানববন্ধন করলাম।এখন আবার সেতুর কাজ ধরেছে আমরা ও চাই সরকার উন্নয়ন করোন তবে এই রাস্তাটি বহাল রেখে।তা না হলে আমরা নয়তো আর একটি ট্রাক মাটি ফেলতে দিব না।
ঐ পাড়ের মানুষ আমাদের কে ঘুমের মধ্যে রেখে তারা এই কাজ টি করে যেতে চেয়ে ছিল।আমাদের এখানে অনেক গন্যমান্য ব্যাক্তি ছিল তাদের কোন সময় জানানো হয় নাই। যারা ড্ররিং করেছে আর যারা নকশা করেছে আমাদের এই রাস্তাটি বন্ধ করে দিবে ! যদি জানতাম তাহলে এই গ্রামের যেসমস্ত লোক জনের সম্পদ দেওয়া হয়েছে এই ব্রীজ করার জন্য সেটাও দেওয়া হতো না।সারক লিপি দেওয়ার পর ও যদি এই রাস্তাটি নির্মাণ না করা হয় তাহলে আমাদের গায়ের একবিন্দু রক্ত থাকলেও ঐ পাড়ে থাকতে হবে।পূর্ব পাড়ে আসতে দেওয়া হবে না।যতক্ষণ পর্যন্ত এই রাস্তা টি না করা হবে।
এই সময় ঐ মানববন্ধন এ উপস্থিত ছিলেন ফরাজীকান্দা পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি গোলাপ হাজী,জাতীয় পার্টি নেতা বাচ্চু মিয়া,২০নং ওর্য়াড কাউন্সিলর গোলাম নবী মুরাদ, বি এন পি নেতা রিপন মিয়া, শহিদুল্লাহ মুকুল।খালিদ হাসান এর সঞ্চালনায় অন্য দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টি র নেতা সালাম মিয়া, শফি ঢালী,নাজিম উদ্দিন প্রধান, আওয়ামী লীগের নেতা আমির হোসেন,ইব্রাহিম কাশেম, শাহিন তাহের সিনহা, সহ আওয়ামীলীগ, জাতীয় পার্টি, বিএনপি নেতা কর্মী সহ অত ইউনিয়ন এর ৪০টি গ্রামের সর্ব স্থরের মানুষ উপস্থিত ছিলেন।