ফিরোজ আহম্মেদ
নিউজ ডেস্কঃ
কোথায় আছেন স্যার?🤣😂
যখন মৃত্যু খিলখিল করে হাসতে হাসতে দুই বুড়ো আঙুল উঁচিয়ে ভেংচি কেটে নেচে বেড়ায় wardএর মধ্যে, Vitals Monitorএর নিরন্তর যান্ত্রিক ‘বীপ বীপ বীপ’ পৈশাচিক সঙ্গতের সাথে; যখন সে অতর্কিতে আড়াই বছরের শিশুকে অকারণে পণবন্দী করে ছোট্ট ফুসফুস দুটো চেপে ধরে চুপসে দেয় অকস্মাৎ, যখন ক্রমাগত খিঁচুনির দরুণ midazolam আর ketamine দিয়ে জোর করে general anaesthesiaর মাধ্যমে অচৈতন্য করে তার গলা দিয়ে নামিয়ে দিতে হয় অক্সিজেন সরবরাহকারী প্লাস্টিকের নল, শিরা খুঁজে না পেয়ে আলাদা করে central venous catheterisation করে জীবনদায়ী ওষুধ সরবরাহ রাখতে হয়, সতর্ক দৃষ্টি রেখে কিছুক্ষণ অন্তর নিঃসৃত তরল suction করে বার করতে হয় যাতে তা গলায় বেঁধে না যায়, এবং সেই সব শেষ করে রাত দুটো কুড়ি নাগাদ কোনোরকমে মুখে দুটো চূড়ান্ত অস্বাস্থ্যকর অখাদ্য গুঁজতে না গুঁজতেই সিস্টার দিদি ছুটে এসে বলেন যে noradrenaline আর dobutamine দেওয়া সত্ত্বেও রোগীর রক্তচাপ ও হৃৎপিণ্ডের গতি স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক নিচে এবং ফলতঃ আপনার মনে পড়ে যায় যে এই মুহূর্তে milrenone infusion দেওয়া দরকার, যা সরকার বাহাদুরের দয়ায় হাসপাতালে সরবরাহ নেই…
Believe me, you would choose seeing litres of blood over the above. Any day. Every day. A thousand times over.
ওঃ হ্যাঁ, আমরা এরই মধ্যে সব কিছু করি, জানেন তো? বন্ধুত্ব, প্রেম, যৌনতা, সন্তান ধারণ, সংসার যাপন…সব।