শিশু শিক্ষার্থীকে হত্যা করলেন মা
শিশু শিক্ষার্থীকে হত্যা করলেন মা
দেবরকে সাথে নিয়ে
পটুয়াখালীতে শিশু শিক্ষার্থীকে হত্যা করলেন মা
পটুয়াখালী প্রতিনিধি।।
জমিজমা
নিয়ে বিরােধীয় প্রতিপক্ষকে ফাসাঁতে মা আর চাচা মিলে মরিয়মকে হত্যা করা
হয়েছে বলে প্রেস ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন পটুয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার মো.
সাইদুল ইসলাম। মরিয়মকে হত্যার ঘটনা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি
দিয়েছেন তারা। বুধবার দুপুরে দশমিনা উপজেলার বেতাগী সানকিপুর ইউনিয়নের
রামবল্লভ গ্রামে মরিয়ম হত্যার ঘটনায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানানো হয়।
নিয়ে বিরােধীয় প্রতিপক্ষকে ফাসাঁতে মা আর চাচা মিলে মরিয়মকে হত্যা করা
হয়েছে বলে প্রেস ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন পটুয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার মো.
সাইদুল ইসলাম। মরিয়মকে হত্যার ঘটনা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি
দিয়েছেন তারা। বুধবার দুপুরে দশমিনা উপজেলার বেতাগী সানকিপুর ইউনিয়নের
রামবল্লভ গ্রামে মরিয়ম হত্যার ঘটনায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানানো হয়।
পুলিশ
সুপার মো. সাইদুল ইসলাম জানান, মরিয়ম হত্যার ঘটনা জানার সাথে সাথেই পুলিশ
বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্তত নামে। তিনি আরো জানান, হত্যার আগে মরিয়মের মা
রিনা বেগম ও চাচা সেন্টু মৃধা জমিজমা বিরােধীয় প্রতিপক্ষকে ফাসাঁতে মরিয়মকে
হত্যার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে গত শনিবার সন্ধ্যায় মা রিনা
বেগম মেযে মরিয়মকে পাশের বাড়িতে বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে নতুন পােষাক
পরিয়ে চুল বেধে সাজিয়ে গুছিয়ে বাড়ির পাশের পরিত্যাক্ত ভিটায় নিয়ে গিয়ে ওড়না
দিয়ে মরিয়মের মুখ বেধে রাখে আর চাচা সেন্টু মৃধা মােটা শক্ত লাঠি দিয়
পিটিয়ে মাথায় আঘাত করে মরিয়মকে হত্যা করে। প্রেস ব্রিফিংয়ে আরাে জানানাে
হয়, মরিয়মকে হত্যার আলামত ঢাকতে মা রিনা বেগম রক্তাক্ত পােষাক নিয়ে পুকুরে
নেমে সাতার জানা মরিয়মকে খুজতে থাকেন এবং মরিয়মের নিখােজ হওয়ার কিছুক্ষনের
মধ্যে বাড়ি বাড়ি না খুজে এলাকার মসজিদের মাইকে তার নিখােজ হওয়ার সংবাদ
প্রচার করতে থাকেন। এছাড়া মরিয়মের মায়ের আচরন দেখে পুলিশের সন্দেহ হয়।
মরিয়মকে হত্যার কাজে ব্যাবহৃত লাঠি ও ওড়না উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সুপার মো. সাইদুল ইসলাম জানান, মরিয়ম হত্যার ঘটনা জানার সাথে সাথেই পুলিশ
বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্তত নামে। তিনি আরো জানান, হত্যার আগে মরিয়মের মা
রিনা বেগম ও চাচা সেন্টু মৃধা জমিজমা বিরােধীয় প্রতিপক্ষকে ফাসাঁতে মরিয়মকে
হত্যার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে গত শনিবার সন্ধ্যায় মা রিনা
বেগম মেযে মরিয়মকে পাশের বাড়িতে বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে নতুন পােষাক
পরিয়ে চুল বেধে সাজিয়ে গুছিয়ে বাড়ির পাশের পরিত্যাক্ত ভিটায় নিয়ে গিয়ে ওড়না
দিয়ে মরিয়মের মুখ বেধে রাখে আর চাচা সেন্টু মৃধা মােটা শক্ত লাঠি দিয়
পিটিয়ে মাথায় আঘাত করে মরিয়মকে হত্যা করে। প্রেস ব্রিফিংয়ে আরাে জানানাে
হয়, মরিয়মকে হত্যার আলামত ঢাকতে মা রিনা বেগম রক্তাক্ত পােষাক নিয়ে পুকুরে
নেমে সাতার জানা মরিয়মকে খুজতে থাকেন এবং মরিয়মের নিখােজ হওয়ার কিছুক্ষনের
মধ্যে বাড়ি বাড়ি না খুজে এলাকার মসজিদের মাইকে তার নিখােজ হওয়ার সংবাদ
প্রচার করতে থাকেন। এছাড়া মরিয়মের মায়ের আচরন দেখে পুলিশের সন্দেহ হয়।
মরিয়মকে হত্যার কাজে ব্যাবহৃত লাঠি ও ওড়না উদ্ধার করেছে পুলিশ।
উল্লক্ষ্য
গত শনিবার রামবল্লভ অগ্রনী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেনীর
শিক্ষার্থী মরিয়মকে (৮) বাড়িতে ফিরতে না দেখে পরিবারের লােকজন মরিয়মকে
খােজাখুজি শুরু করেন, রাত ৮ টায় বাড়ির পাশের পরিত্যাক্ত ভিটায় মরিয়মের
রক্তাক্ত দেহ পরে থাকতে দেখেন তার বাবা মকবুল মৃধা। এসময় শিশুটির মাথা দিয়ে
রক্ত বের হচ্ছে এবং গলায় ওড়না পেচানা ছিলো। খবর পেয়ে পুলিশ রাত ১২ টায়
মরিয়মের লাশ উদ্ধার করেন।
গত শনিবার রামবল্লভ অগ্রনী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেনীর
শিক্ষার্থী মরিয়মকে (৮) বাড়িতে ফিরতে না দেখে পরিবারের লােকজন মরিয়মকে
খােজাখুজি শুরু করেন, রাত ৮ টায় বাড়ির পাশের পরিত্যাক্ত ভিটায় মরিয়মের
রক্তাক্ত দেহ পরে থাকতে দেখেন তার বাবা মকবুল মৃধা। এসময় শিশুটির মাথা দিয়ে
রক্ত বের হচ্ছে এবং গলায় ওড়না পেচানা ছিলো। খবর পেয়ে পুলিশ রাত ১২ টায়
মরিয়মের লাশ উদ্ধার করেন।
নিহত মরিয়মের বাবা মো.
মকবুল মৃধা জানান, পুলিশ বলছে মরিয়মের মা রিনা বেগম ও আমার ভাই সেন্টু মৃধা
মিলে মরিয়মকে হত্যা করেছে, ঘটনা সত্যি না মিথ্যা বুঝতে পারছিনা তবে তারা
যদি সত্যি অপরাধী হয় তাহলে তাদের যেন কঠাের বিচার হয়।
মকবুল মৃধা জানান, পুলিশ বলছে মরিয়মের মা রিনা বেগম ও আমার ভাই সেন্টু মৃধা
মিলে মরিয়মকে হত্যা করেছে, ঘটনা সত্যি না মিথ্যা বুঝতে পারছিনা তবে তারা
যদি সত্যি অপরাধী হয় তাহলে তাদের যেন কঠাের বিচার হয়।
এবিষয়ে
দশমিনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাে. নুরুল ইসলাম মজুমদার জানান, মরিয়ম
হত্যাকান্ডে অভিযুক্ত রিনা বেগম ও চাচা সেন্টু মৃধাক জেল হাজতে প্রেরন করা
হয়েছে॥
দশমিনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাে. নুরুল ইসলাম মজুমদার জানান, মরিয়ম
হত্যাকান্ডে অভিযুক্ত রিনা বেগম ও চাচা সেন্টু মৃধাক জেল হাজতে প্রেরন করা
হয়েছে॥
আপনার মতামত লিখুন :
Leave a Reply
More News Of This Category