সাংবাদিক
পরিচয় দিয়ে চাঁদা
মো নাহিদুর রহমান শামীম মানিকগঞ্জ জেলা পতিনিধি
মানিকগঞ্জ জেলার বেশ কয়েকটি জায়গায় সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে চাঁদা দাবি করে
কিছু ভুয়া সাংবাদিক।
ভুক্তভোগী এমন একজন হলেন আমাদের কাসেম চাচা তিনি একজন চায়ের দোকান দার।
প্রতি দিনের মতো সকালে তার দোকান খুলে, সব কিছু পরিষ্কার করে চা বিক্রি
শুরু করলে, কিছু ছেলে এবং দুটি মেয়ে আসে চা পান করার জন্য, এর পর চা
বিস্কুট ইত্যাদি খাবার খেয়ে প্রায় ৩০০ টাকা বিল হয়। পরে চাচা বিল চাইতে
গেলে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে, উল্টো চাচার কাছ থেকে টাকা দাবি করে বসে। বলে
তোর দোকানের মালে কোন মেয়াদ নাই, তুমি কি বাজে জিনিস রাখো, দোকান পরিষ্কার
নাই, তোমাকে তো পুলিশে দেওয়া উচিত,বলে চলে যেতে লাগলো।
ঘটনা টি দেখে, স্থানীয় কিছু লোক আসে, তাদের সাথে কথা বলে জানতে পরে তারা,
দৈনিক দেশ পতিদিনের ও সাংবাদিক এস এম নুরুজ্জামান নুরুর পত্রিকায় কাজ করে।
এই সময় আবদুল মালেক একজনের কার্ডের ছবি তুলে নিতে চাইলে বাঁধা দেয়।
পরে উল্টো করে ছবি তুলতে দেয়।
চাচা বলেন, আমি তাদের সব কিছু পরিষ্কার করে সুন্দর ভাবে দেই, তারপর বিল
চাইতে, সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে পুলিশের ভয় দেখায়।
আজ সকালে পুলিশক্যাম পাট গবেষণা গেটের মুখে চার দোকানে ঘটে।
পরে বিল পরিষদ করে, কিন্তু এই ভাবে ব্যাবহার করলে সাংবাদিকদের মান থাকে।
প্রশ্ন জনগণের, এই জন্য দোষ কিছু ভুয়া সম্পাদক, যারা কিছু না বুঝে সাংবাদিক
দায়িত্ব দিয়ে বসে।পরে,
বিল দেওয়ার ও মাফ চাওয়ার কারনে, তাদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে ছেলে মেয়ে ছেড়ে
দেওয়া হয়।
এমন এক সাংবাদিক পরিচয়ে, বিসিক শিল্প এলাকার সাধারণ সম্পাদকে ও জামায়াতে
ইসলামী বলে খারাপ কথা বলে। তিনি ভালো মানুষ বলে বিষয় টি গুরুত্বপূর্ণ মনে
করে নাই