ভাইরের জন্য কোটি টাকা খরচ করলেন টাঙ্গাইল এক আসনের এম পি
ফিরোজ আহম্মেদ ডেস্ক নিউজঃ-গত আট মে উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। আর এর নির্বাচনকে ঘিরে গত শুক্রবার, ধনবাডী সরকারি কলেজ মাঠে এক বিশাল কর্মী ও রেজেন্ট কে নিয়ে নির্বাচনী পর মতবিনিময় সভায় আয়োজন করা হয়। উক্ত মতমিনিময় সভায় হাজারো মানুষে ডল পডে কলেজ মাঠে। এসময় অনুষ্ঠানের সভাপতি হিসাবে উপস্থিত থাকেন ।
ধনবাডী উপজেলার সভাপতি অধ্যপক্ষ মীর ফারুক আহমদ ফরিদ, সভাপতি ধনবাডী উপজেলা আওয়ামী লীগধনবাড়ী উজেলা। সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মনজুরুল ইসলাম তফন। বীরতার ইউনিয়নের সাভেক চেয়ারম্যান মোঃ শফিকুল ইসলাম সফিসহ আওয়ামী-লীগের সকল নেত্রিবৃন্ধ। কর্মী মতবিনিময় সভায় বক্তার বলেন , আমরা ধনবাড়ী রমধুপুর উপজেলা থেকে পাঁচ বার ড. আব্দুল রাজ্জাক ভৃলা কে পাঁচ বার নির্বাচিত রকরেছি। কিন্তু তার পরিবর্ত আমরা কি পেয়েছি তা ধনবাড়ী, মধূপুর বাসি ভালো জানে। তিনি কোন দিন আমাদের মৃল্য দেয়নি। তিনি শুধু তার আন্তীয় স্বজনদেরকে কে নিয়ে ব্যবস্থ থাকতেন। সাধার তৃনমৃল নেতাকর্মীদের কোন মৃল্য দেয় না সে। ডা. আব্দুল রাজ্জা বর্তমান বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রি শেখ হাসিনার দেয়া কঠিন হুসিয়ারি কথা অমান্য করে, তার ভাই হারুন আর রশিদ হীরাকে ধনবাড়ী উপজেলা চেয়াম্যান হিসাবে ঘোষনা দেন তিনি। তেনাকর্মীদের উপর দেওয়া নানা প্রকার হুমকি ও চাপ। শুধূ তাই নয় সাধারণ ভোটারদের উপরেও নেমে আশে নানা নির্যানত। শত চেষ্টার পরেও যখন কোন প্রকার কাজ হচ্ছে না । টাকা খেলায় মেতে উঠে ড> আব্দুল রাজ্জাক। গত উপজেলা নির্বাচনে খরচ করেছেন কয়েক কোটি টাকা আর যে পরিমার পরিশ্রম করেছেন। যা বিগত পচিশ বছরেও তিনি এর কম পরিশ্রম করেন নিই তিনি। এছাড়াও বড় খোপ হচ্ছে তিনি বি এন পিদের সাথে একত্রিত হয়ে নির্বাচন করেন তিনি । মনবিনিময় সভায় আরো বলেন। তিনি শুধু ধনবাড়ী উপজেলাকে নয় তিনি সারা দেশে আওয়ামী লীগকে অপমান করেছেন। তিনি এও বলেছেন বর্তমান পাঁচ বছরে বি এন পি এর বিরোদ্ধে কোন মামলা করা হয় হবে না। এভাবেই তিনি আওয়ামী লীগের ধ্বংশ করছেন বলে অভিযোগ স্থানীয় নেতাকর্মীদের।