সেলিম
প্রধানের ব্যাংক লোন কান্ড
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
জাপান বাংলা সিকিউরিটি প্রিন্টিং এন্ড পেপার লিমিটেড এর কর্ণধার মোঃ সেলিম
প্রধান কিভাবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক দূরঅবস্থায় লোন রিসিডিউল করে? সেলিম
প্রধান ক্যাসিনো কান্ডে এবং দূর্নীতিদায় এবং মালিলন্ডারিং এর কারণে ৮ বছর
মহামান্য আদালতের রায়ের মাধ্যমে সাজাপ্রাপ্ত হয় কিন্তু ৪ বছর কারাভোগ করে
বিভিন্ন শর্তের মাধ্যমে জামিন পান ক্যাসিনো সেলিম কিন্তু যেই কোম্পানির
নামে লোন রিসিডিউল করতে যাচ্ছে তা এখন পরিপূর্ণ অকেজো।
এছাড়াও, উনি যেহেতু
দূর্নীতি ও মানিলন্ডারিং এর দায়ে সাজাপ্রাপ্ত হয়েছে, তাহলে কেন উনাকে
পুনরায় রুপালী ব্যাংক লোন দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছে সেটা বোধগম্য নয়।
ধারণা করা হচ্ছে ঘুষের মাধ্যমে এই লোন পুনরায় পাশ করা হচ্ছে।
তাহলে কি ব্যাংক কর্মকর্তারা ঘুষের মাধ্যমে এই লোন রিসিডিউন করতে যাচ্ছে?
বাংলাদেশের এমন অর্থনৈতিক সংকটময় অবস্থায় কেন একজন দূর্নীতিগ্রস্থ
ব্যক্তিকে লোন দেওয়া হবে? রুপালী ব্যাংক কি ঞ্চন খেলাপীর সুব্যবস্থা করে
দিচ্ছে নাকি দূর্নীতি কে প্রশ্রয় দিচ্ছে? অর্থনেতিবিদের মতে, এমন ব্যক্তিকে
ব্যাংক লোন দিলে শীগ্রই দেশ দেউলিয়ার পথে চলে যেতে পারে।
এবং ঞ্চন খেলাপীর মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। ক্যাসিনো কান্ডে জড়িত সেলিম
প্রধান কে মতিঝিল লুকাল অফিস দিলখুশা রুপালি ব্যাংক কেন লোন রিসিডিউল
করেছে? সেই বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং দূর্নীতিদমন কমিশনারের সুদৃষ্টি
আকর্ষণ করছে অর্থনীতিবিদগণ।
এই মতিঝিল লোকাল অফিস দিলখুশা রুপালি ব্যাংক থেকে পূর্বেও প্রায় ২০০ কোটি
টাকার মত লোন নিয়েছিলো সেলিম প্রধান। সেলিম প্রধান ঐই লোন ঠিকমত পরিশোধ
করতে পারে নাই এবং ঠিকমত কিস্তিও দিতে ব্যর্থ।তারপরও কিভাবে ব্যাংক তার
সাথে প্রায় ৪৬ কোটি টাকার লোন রিসিডিউল করে? ব্যাংক কর্মকর্তারা কি ঋন
খেলাপী এবং মানিলন্ডারিং ও দূর্নীতি কে তকবির বা ঘুষের মাধ্যমে প্রশ্রয়
দিচ্ছে?