টেন্ডার ছাড়া সরকারি জিনিস বিক্রি, টাকা কর্মকর্তাদের পকেটে
মো নাহিদুর রহমান শামীম
মানিকগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি
বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট ( পাটের কৃষি পরিক্ষা কেন্দ্র)জাগির মানিকগঞ্জে চলছে কৃষি জিনিস ও কৃষি উৎপাদিত ফসল বিক্রি। আর ঐ বিক্রি টাকা সরকারি খাতে না পরে, কর্মকর্তারা নিজের পকেটে ফেলছে। দৈর্ঘ দিন ধরে এমন আবস্থাতে চললেও বর্তমানে বেশি বিশেষ করে যেদিন থেকে প্রধান বিজ্ঞানৈক কর্মকর্তা ও ফিল্ড অফিসার পাটের কৃষি পরিক্ষা কেন্দ্র দ্বায়িত্ব আসেন। ২০২৩ সাল থেকে ২০২৪ সাল এই দুই বছরে আয় করেন প্রায় অর্থ কোটি টাকা।
১,১০০ডিং জমি, পটের গবেষণা করার জন্য যেটুকু দরকার তা কাজে লাগিয়ে, বাকি টা বিভিন্ন জাতের ফসল উৎপাদন করে, যেমন ধান, মাসকালাই, খেঁসারি, মুসুরি, ও ভুট্টা ইত্যাদি, এসব ফসল উৎপাদন করে বিক্রি করা হয় কোন টেন্ডার ছাড়া,
স্থানিয় কিছু লোক জনের সাথে কথা বলে জানা গেলো, আমার গবাদিপশু লালন পালন করি,এই ফার্মের ঘাস দিয়ে, কিন্তু এই দুই বছর আমরা ঘাস কিনে খাওয়াছি এর কারণ নতুন দুই অফিসারের কারণে, তার খালি জায়গায় ঘাস মারার ঔষধ ব্যবহার করে এবং জমিতে বিভিন্ন জিনিস উৎপাদন করে ফলে ঘাস কাটা কষ্ট হয়, ফলে তাদের জিনিস কিনতে হয়,
ভুট্টা ১ডিং ৫০০-৭০০টাকা, মাসকলাই ১ডিং১০০-১৫০ টাকা, খেঁসারি ১ডিং ১০০-২০০ টাকা, ধানের খড় ১ডিং ১৫০-২০০ টাকা দরে বিক্রি করা হয়।
এমন হলে আমার আর গবাদিপশু পালতে পারবো না,
এছাড়াও পাটের সব কিছু কেজি বা মোন হিসেবে বিকি করে, শুধু পাট বিচি ছাড়া সব কিছু বিক্রি করে, পারলে মাটিও বিক্রি করতো
উল্লেখ পাটের কৃষি পরিক্ষা কেন্দ্র দ্বায়িত্ব প্রধান বিজ্ঞানৈক কর্মকর্তা মো শাহীন পালন, ফিল্ড অফিসার মো আবদুল রশীদ মিয়া দুই জন মিলে এই গবেষণা গারে সকল কিছু করে থাকে, এবং কেউ কিছু বলে অফিসের শ্রমিক নেতা মো খোরশেদ আলী ভয়ে বলতে পারেনা,
বিষয় টি নিয়ে কথা বলতে চাইলে তাদের কোন গুরুত্ব পাওয়া যায় না, এছাড়াও টাকার বিনিময়ে চাকরি ও ইয়াবা বিক্রি সিকিউরিটি গাডের রতন আলী, জানা গেলো চুপ করে থাকতে হয়,
এমন করে সরকারি গবেষণা জমি তে জিনিস উৎপাদন করে বিক্রি করা কারণে সাধারণ মানুষ যেমন গবাদিপশু পালতে কষ্ট হচ্ছে তেমন গোপনে সরকারের অর্থ ঠুকছে কর্মকর্তাদের পকেটে