শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রাস্তার কাজ না করে টাকা ভাগাভাগি( সওজ) ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের সাথে রূপগঞ্জে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে স্বজনদের সংবাদ সম্মেলন মাগুরা গোপালগ্রাম ইউনিয়ন কৃষকদলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি এ্যাডভোকেট মিথুন রায় চৌধুরী পটুয়াখালী ভার্সিটির, পোস্টগ্রাজুয়েট স্ট্যাডিজ কমিটির সভা।। দুস্থ ও অসহায় মানুষের ভরসা যেন ঝর্ণা মান্নান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট সাপাহারে জোর পূর্বক লক্ষাধিক টাকার মাছ উত্তোলন পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলায়, মসজিদের ইমামের গরু লুট।। দুমকি উপজেলায়, গরু লুঠ মামলার ২ আসামি আটক শ্রীনগর থানা থেকে যুবদল নেতাকে ছিনিয়ে নিলো বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা নওগাঁর মান্দায় ভূমিহীন কৃষকদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ
Headline
Wellcome to our website...
টেন্ডার ছাড়া সরকারি জিনিস বিক্রি, টাকা কর্মকর্তাদের পকেটে
/ ৪ Time View
আপডেট : শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী, ২০২৫, ১১:৫৬ পূর্বাহ্ন

 টেন্ডার ছাড়া সরকারি জিনিস বিক্রি, টাকা কর্মকর্তাদের পকেটে 

মো নাহিদুর রহমান শামীম 

মানিকগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি 

বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট ( পাটের কৃষি পরিক্ষা কেন্দ্র)জাগির মানিকগঞ্জে চলছে   কৃষি জিনিস ও কৃষি উৎপাদিত ফসল বিক্রি। আর ঐ বিক্রি টাকা সরকারি খাতে না পরে, কর্মকর্তারা নিজের পকেটে ফেলছে। দৈর্ঘ দিন ধরে এমন আবস্থাতে চললেও বর্তমানে বেশি বিশেষ করে যেদিন থেকে প্রধান বিজ্ঞানৈক কর্মকর্তা ও ফিল্ড অফিসার পাটের কৃষি পরিক্ষা কেন্দ্র দ্বায়িত্ব আসেন। ২০২৩ সাল থেকে ২০২৪ সাল এই দুই বছরে আয় করেন প্রায় অর্থ কোটি টাকা। 

১,১০০ডিং জমি, পটের গবেষণা করার জন্য যেটুকু দরকার তা কাজে লাগিয়ে, বাকি টা বিভিন্ন জাতের ফসল উৎপাদন করে, যেমন ধান, মাসকালাই, খেঁসারি, মুসুরি, ও ভুট্টা ইত্যাদি, এসব ফসল উৎপাদন করে বিক্রি করা হয় কোন টেন্ডার ছাড়া, 

স্থানিয় কিছু লোক জনের সাথে কথা বলে জানা গেলো, আমার গবাদিপশু লালন পালন করি,এই ফার্মের ঘাস দিয়ে, কিন্তু এই দুই বছর আমরা ঘাস কিনে খাওয়াছি এর কারণ নতুন দুই অফিসারের কারণে, তার খালি জায়গায় ঘাস মারার ঔষধ ব্যবহার করে এবং জমিতে বিভিন্ন জিনিস উৎপাদন করে ফলে ঘাস কাটা কষ্ট হয়, ফলে তাদের জিনিস কিনতে হয়,

ভুট্টা ১ডিং ৫০০-৭০০টাকা, মাসকলাই ১ডিং১০০-১৫০ টাকা, খেঁসারি ১ডিং ১০০-২০০ টাকা, ধানের খড় ১ডিং ১৫০-২০০ টাকা দরে বিক্রি করা হয়। 

এমন হলে আমার আর গবাদিপশু পালতে পারবো না, 

এছাড়াও পাটের সব কিছু কেজি বা মোন হিসেবে বিকি করে, শুধু পাট বিচি ছাড়া সব কিছু বিক্রি করে, পারলে মাটিও বিক্রি করতো 

উল্লেখ পাটের কৃষি পরিক্ষা কেন্দ্র দ্বায়িত্ব প্রধান বিজ্ঞানৈক কর্মকর্তা মো শাহীন পালন, ফিল্ড অফিসার মো আবদুল রশীদ মিয়া দুই জন মিলে এই গবেষণা গারে সকল কিছু করে থাকে, এবং কেউ কিছু বলে অফিসের শ্রমিক নেতা মো খোরশেদ আলী ভয়ে বলতে পারেনা,

বিষয় টি নিয়ে কথা বলতে চাইলে তাদের কোন গুরুত্ব পাওয়া যায় না, এছাড়াও টাকার বিনিময়ে চাকরি ও ইয়াবা বিক্রি সিকিউরিটি গাডের রতন আলী, জানা গেলো চুপ করে থাকতে হয়, 

এমন করে সরকারি গবেষণা জমি তে জিনিস উৎপাদন করে বিক্রি করা কারণে সাধারণ মানুষ যেমন গবাদিপশু পালতে কষ্ট হচ্ছে তেমন গোপনে সরকারের অর্থ ঠুকছে কর্মকর্তাদের পকেটে

আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Our Like Page