সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৭:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রাস্তার কাজ না করে টাকা ভাগাভাগি( সওজ) ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের সাথে রূপগঞ্জে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে স্বজনদের সংবাদ সম্মেলন মাগুরা গোপালগ্রাম ইউনিয়ন কৃষকদলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি এ্যাডভোকেট মিথুন রায় চৌধুরী পটুয়াখালী ভার্সিটির, পোস্টগ্রাজুয়েট স্ট্যাডিজ কমিটির সভা।। দুস্থ ও অসহায় মানুষের ভরসা যেন ঝর্ণা মান্নান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট সাপাহারে জোর পূর্বক লক্ষাধিক টাকার মাছ উত্তোলন পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলায়, মসজিদের ইমামের গরু লুট।। দুমকি উপজেলায়, গরু লুঠ মামলার ২ আসামি আটক শ্রীনগর থানা থেকে যুবদল নেতাকে ছিনিয়ে নিলো বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা নওগাঁর মান্দায় ভূমিহীন কৃষকদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ
Headline
Wellcome to our website...
ভোজ্যতেল ও নিত্যপণ্যের দাম কমানোর দাবিতে মাগুরায় মানববন্ধন
/ ২ Time View
আপডেট : সোমবার, ৯ মে, ২০২২, ১:২১ অপরাহ্ন

 ভোজ্যতেল ও নিত্যপণ্যের দাম কমানোর দাবিতে মাগুরায় মানববন্ধন

ইমান উদ্দিন

মাগুরা প্রতিনিধি

সিন্ডিকেট ভেঙে ভোজ্য তেল, চাল, ডালসহ নিত্যপণ্যের দাম কমানোর দাবিতে গণকমিটি মাগুরা জেলার উদ্যোগে ৯ মে সোমবার  সকাল ১১টায় চৌরঙ্গী মোড়ে মাগুরা জেলা প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় । 

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন গণকমিটির আহ্বায়ক এটিএম মহব্বত আলী এবং সমাবেশ পরিচালনা করেন সদস্য সচিব প্রকৌশলী শম্পা বসু। বক্তব্য প্রদান করেন, গণকমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক  কাজী নজরুল ইসলাম ফিরোজ। উপস্থিত ছিলেন গণকমিটি মাগুরা জেলার অন্যতম সদস্য সামছুন নাহার জোছনা ও বাসারুল হায়দার বাচ্চু। 

নেতৃবৃন্দ বলেন, সয়াবিন তেলের দাম লিটার প্রতি ৩৮ টাকা বাড়িয়ে ১৯৮ টাকা করা হয়েছে। আর খোলা সয়াবিন তেলের দাম লিটার প্রতি ৪৪ টাকা বাড়িয়ে করা হয়েছে ১৮০ টাকা। রোজার আগে বলা হয়েছিল রোজায় জিনিসের দাম বাড়বে না। সে কথা রাখেনি কেউ। সরকারের পক্ষ থেকে রোজার আগে ভোজ্য তেল আমদানি, উৎপাদন ও সরবরাহ পর্যায়ে দুই দফা মূল্য সংযোজন কর কমানো হয়েছিল, বাজারে তার প্রভাব তেমন পড়েনি কিন্তু সরকার হারিয়েছে রাজস্ব। গত ২০ মার্চ সরকার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৮ টাকা কমিয়ে ১৬০ টাকা নির্ধারণ করে। সে সময় খোলা সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৭ টাকা কমিয়ে ১৩৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। এরপর তেলের দামের এই দীর্ঘ লাফ। দেশের ভোজ্য তেলের বাজারে একসঙ্গে এত বেশি মূল্যবৃদ্ধির ঘটনা এর আগে কখনো ঘটেনি। এতো মূল্য বৃদ্ধির পরও বাজারে সয়াবিন তেল নেই। এখন গুদাম থেকে মজুদ সয়াবিন তেল বের হচ্ছে। এ থেকে স্পষ্ট হয়ে যায় দেশের ৫ থেকে ৭ জন তেল ব্যবসায়ীর কাছে কিভাবে দেশের ৪ কোটি পরিবার জিম্মি। আর এইভাবে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে জনগণের কাছ থেকে প্রতি দিন শত শত কোটি টাকা লুট করে নিচ্ছে। 

নেতৃবৃন্দ বলেন, অবিলম্বে সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম ভেঙে ভোজ্য তেল, চাল, ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ, মজুতদার ও মূল্যবৃদ্ধির জন্য দায়ীদের শাস্তি এবং রেশনিং ব্যাবস্থা চালু করতে হবে।

আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Our Like Page