কেন্দ্রীয় ও মাঠ পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে বৈঠক বিএনপির
কেন্দ্রীয় ও মাঠ পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে বৈঠক বিএনপির
অনলাইন ডেস্ক
দলের কর্মকৌশল ঠিক করতে জ্যেষ্ঠ নেতাদের পর আজ থেকে কেন্দ্রীয় ও মাঠ পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে ধারাবাহিক বৈঠক করতে যাচ্ছে বিএনপি।আজ মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) বৈঠক শুরু হয়ে ধারাবাহিকভাবে চলবে টানা তিন
দিন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে গত শনিবার
জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।বিএনপির ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স ও বিএনপির
চেয়ারপারসনের গণমাধ্যম শাখার সদস্য শাইরুল কবির খান এসব তথ্য জানিয়েছেন।এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, মঙ্গলবার ঢাকা বিভাগের ১০৮ জন, ফরিদপুর
বিভাগের ১৪ জন এবং জেলা সভাপতি (জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য নয়) ২৬ জনসহ
মোট ১৪৮ জন নেতার সঙ্গে মতবিনিময় করবেন দলীয় হাইকমান্ড।দ্বিতীয় দিন আগামীকাল বুধবার, ১২৯ জনের সঙ্গে মতবিনিময় হবে। এর মধ্যে
চট্টগ্রাম বিভাগের ৩৭ জন, কুমিল্লা বিভাগের ২৩ জুন, ময়মনসিংহ বিভাগের ১৮
জন, সিলেট বিভাগের ১৪ জন, রংপুর বিভাগের ১৭ জন এবং জেলা সভাপতি (জাতীয়
নির্বাহী কমিটির সদস্য নয়) ২০ জন।তৃতীয় দিন, আগামী বৃহস্পতিবার ১০৮ জনের সঙ্গে মতবিনিময় হবে। এর মধ্যে
খুলনা বিভাগের ৩২ জন, রাজশাহী বিভাগের ৩৫ জন, বরিশাল বিভাগের ২৭, জেলা
সভাপতি (জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য নয়) ১৪ জন।এর আগে চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে গত রবিবার এক সংবাদ সম্মেলনে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলীয় এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
তিনি বলেন, গত ১৪, ১৫ ও ১৬ সেপ্টেম্বর দলের জাতীয় কার্যনির্বাহী কমিটির
ধারাবাহিক সভায় মতবিনিময় হয়েছে। সভায় রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক বিষয়ে আলোচনা
হয়েছে। দেশের পুরো রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বর্তমান অবস্থা, একদলীয় শাসন
প্রবর্তনের চেষ্টা, বিরোধী দলের ওপর নির্যাতন, খালেদা জিয়াকে মুক্তি না
দেওয়া, মিথ্যা ও গায়েবি মামলা ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এবার কেন্দ্রীয় ও
মাঠ পর্যায়ের নেতাদের আগামী ২১, ২২ ও ২৩ সেপ্টেম্বর মতবিনিময়সভা
অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত হয়েছে।কেন্দ্রীয় কমিটির বাইরে মাঠ পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় হবে কি
না-এমন প্রশ্নের জবাবে ফখরুল বলেন, এই তিন দিনের সভায় তাঁরাও থাকবেন। কারণ
জেলার সভাপতি পদে থাকা অনেক নেতাই কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। তাঁরা অবশ্যই
আসবেন।মহাসচিব বলেন, দলের বেশির ভাগ কমিটির পুনর্গঠন কাজ চলছে।
অঙ্গসংগঠনগুলোরও কাজ শুরু হয়েছে। ইউনিয়ন ও থানা পর্যায়ে কমিটি পুনর্গঠন
শেষ। এখন জেলা পর্যায়ে হতে যাচ্ছে। করোনা মহামারির কারণে সম্মেলনগুলো করা
সম্ভব হয়নি। বেশির ভাগ স্থান সম্মেলনের জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে। কয়েকটি
জেলায় দ্রুতই সম্মেলন শেষ করা হবে। যেসব স্থানে মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি আছে,
সেখানে নতুন করে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হচ্ছে।স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্তের উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন,
জিয়াউর রহমান ও তাঁর সমাধি সম্পর্কে লাগাতার মিথ্যাচারের তীব্র প্রতিবাদ ও
নিন্দা জানায় সভা। এটি মূলত জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার এবং গণতন্ত্র
পুনরুদ্ধারের আন্দোলনকে দৃষ্টির আড়ালে রাখার একটি ষড়যন্ত্র। সভা মনে করে,
প্রস্তাবিত ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইনের খসড়া সরকারি ওয়েবসাইটে প্রকাশের
ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে এটি নাগরিকের স্বাধীন মতপ্রকাশের অধিকার
হরণের আরেকটি চক্রান্ত।
দিন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে গত শনিবার
জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।বিএনপির ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স ও বিএনপির
চেয়ারপারসনের গণমাধ্যম শাখার সদস্য শাইরুল কবির খান এসব তথ্য জানিয়েছেন।এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, মঙ্গলবার ঢাকা বিভাগের ১০৮ জন, ফরিদপুর
বিভাগের ১৪ জন এবং জেলা সভাপতি (জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য নয়) ২৬ জনসহ
মোট ১৪৮ জন নেতার সঙ্গে মতবিনিময় করবেন দলীয় হাইকমান্ড।দ্বিতীয় দিন আগামীকাল বুধবার, ১২৯ জনের সঙ্গে মতবিনিময় হবে। এর মধ্যে
চট্টগ্রাম বিভাগের ৩৭ জন, কুমিল্লা বিভাগের ২৩ জুন, ময়মনসিংহ বিভাগের ১৮
জন, সিলেট বিভাগের ১৪ জন, রংপুর বিভাগের ১৭ জন এবং জেলা সভাপতি (জাতীয়
নির্বাহী কমিটির সদস্য নয়) ২০ জন।তৃতীয় দিন, আগামী বৃহস্পতিবার ১০৮ জনের সঙ্গে মতবিনিময় হবে। এর মধ্যে
খুলনা বিভাগের ৩২ জন, রাজশাহী বিভাগের ৩৫ জন, বরিশাল বিভাগের ২৭, জেলা
সভাপতি (জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য নয়) ১৪ জন।এর আগে চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে গত রবিবার এক সংবাদ সম্মেলনে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলীয় এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
তিনি বলেন, গত ১৪, ১৫ ও ১৬ সেপ্টেম্বর দলের জাতীয় কার্যনির্বাহী কমিটির
ধারাবাহিক সভায় মতবিনিময় হয়েছে। সভায় রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক বিষয়ে আলোচনা
হয়েছে। দেশের পুরো রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বর্তমান অবস্থা, একদলীয় শাসন
প্রবর্তনের চেষ্টা, বিরোধী দলের ওপর নির্যাতন, খালেদা জিয়াকে মুক্তি না
দেওয়া, মিথ্যা ও গায়েবি মামলা ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এবার কেন্দ্রীয় ও
মাঠ পর্যায়ের নেতাদের আগামী ২১, ২২ ও ২৩ সেপ্টেম্বর মতবিনিময়সভা
অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত হয়েছে।কেন্দ্রীয় কমিটির বাইরে মাঠ পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় হবে কি
না-এমন প্রশ্নের জবাবে ফখরুল বলেন, এই তিন দিনের সভায় তাঁরাও থাকবেন। কারণ
জেলার সভাপতি পদে থাকা অনেক নেতাই কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। তাঁরা অবশ্যই
আসবেন।মহাসচিব বলেন, দলের বেশির ভাগ কমিটির পুনর্গঠন কাজ চলছে।
অঙ্গসংগঠনগুলোরও কাজ শুরু হয়েছে। ইউনিয়ন ও থানা পর্যায়ে কমিটি পুনর্গঠন
শেষ। এখন জেলা পর্যায়ে হতে যাচ্ছে। করোনা মহামারির কারণে সম্মেলনগুলো করা
সম্ভব হয়নি। বেশির ভাগ স্থান সম্মেলনের জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে। কয়েকটি
জেলায় দ্রুতই সম্মেলন শেষ করা হবে। যেসব স্থানে মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি আছে,
সেখানে নতুন করে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হচ্ছে।স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্তের উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন,
জিয়াউর রহমান ও তাঁর সমাধি সম্পর্কে লাগাতার মিথ্যাচারের তীব্র প্রতিবাদ ও
নিন্দা জানায় সভা। এটি মূলত জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার এবং গণতন্ত্র
পুনরুদ্ধারের আন্দোলনকে দৃষ্টির আড়ালে রাখার একটি ষড়যন্ত্র। সভা মনে করে,
প্রস্তাবিত ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইনের খসড়া সরকারি ওয়েবসাইটে প্রকাশের
ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে এটি নাগরিকের স্বাধীন মতপ্রকাশের অধিকার
হরণের আরেকটি চক্রান্ত।
আপনার মতামত লিখুন :
Leave a Reply
More News Of This Category