পুলিশ সুপারের মোটর শোভাযাত্রা বিফলে যায়নি
কুষ্টিয়ায় মৃত্যুর হার কমেছে পুলিশ সুপারের মোটর শোভাযাত্রা বিফলে যায়নি!
মোঃ রনি আহমেদ রাজু ক্রাইম রিপোর্টার
কুষ্টিয়ায় প্রতিদিন সকাল কিংবা বিকেলে আবার কোনদিন দুপুরে পুলিশ সুপার খাইরুল আলমের নেতৃত্বে পুলিশ লাইন্স থেকে বের হতো লকডাউন বিরোধী মোটর শোভাযাত্রা। শোভাযাত্রায় মাইকে প্রচার হতো ‘লকডাউন, লকডাউন, কঠোর লকডাউন। সচেতনতা মূলক এই প্রচারে শহরবাসী এবং উপজেলার ওলি গলিতে সাধারণ মানুষ খুবই প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হওয়া বন্ধ করে দেয়। একই ভাবে শহরে আটককৃত রিক্সা, অটোরিক্সা, ভ্যান চালকদের খাদ্যের বস্তাসহ বাড়িতে পাঠিয়েছেন পুলিশ সুপার খাইরুল আলম।
প্রথমদিকে নিন্দুকেরা যাই-ই বলুক বর্তমানে যখন মৃত্যুর সংখ্যা কমতে শুরু করেছে তখন তারা বলছেন ভিন্ন কথা। পুলিশ সুপারের মটর শোভাযাত্রা এবং ঝড়, বৃষ্টি ও প্রচন্ড রোদের মধ্যেও মাইলের পর মাইল হেঁটে যাওয়া, শহরের প্রবেশ মুখে ১২টি চেকপোষ্ট, প্রতিটি থানা, তদন্তকেন্দ্র, পুলিশ ক্যাম্প ও বিট পুলিশিং এর অভিযান বিফলে যায়নি। পুলিশ সুপারের কঠোর পরিশ্রম কঠোর লকডাউনের উপর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। সাধারণ মানুষের উপরে জুলুম না করে, লাঠি চার্জ না করে, মাথায় হাত বুলিয়ে, বুঝিয়ে সুঝিয়ে বাড়ি পাঠিয়েছেন পথচারিদের। সাধারণ মানুষের মাঝে চক্ষু লজ্জা সৃষ্টি হয়েছিলো। পুলিশ সুপারের গাড়ি দেখলেই তারা বাড়ি ফিরে যেতো।
এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, লকডাউন নয় পুলিশকেই ভয় পেয়েছে মানুষ। পুলিশের গাড়ি দেখলে রাস্তা থেকে কুড়িয়ে হলেও মাস্ক পড়েছে যা সোস্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।কুষ্টিয়ায় যোগদানের শুরু থেকেই মানবিক পুলিশ সুপার খাইরুল আলম নিজ হাতে গণপরিবহনের চালক ও যাত্রীদের, রিক্সা, ভ্যান, অটোরিক্সা চালক ও যাত্রীদের মাস্ক পরিয়ে দিয়েছেন। একাধিকবার পুলিশ লাইন থেকে বাদ্যযন্ত্রসহ শহরে পুলিশ সদস্যদের নিয়ে সচেতনতামূলক বিশাল র্যালী বের করেছেন। নিজ হাতে শহর এবং গ্রামে প্রচারপত্র বিতরন করেছেন। তিনি সত্যিই কুষ্টিয়ায় করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেছেন। কুষ্টিয়ার সাধারণ মানুষের মাঝে পুলিশ সুপার খাইরুল আলমের ভাবমুর্তি উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর হচ্ছে। করোনার বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযান চালাতে গিয়ে তিনি কিন্তু মাদক, সন্ত্রাস, হত্যার সাথে জড়িতদের ছাড় দেননি। কোন অপরাধী পার পায়নি তার হাত থেকে। শুধু মানুষ নয় বিষ দিয়ে গরুহত্যাকারীকেও তিনি শনাক্ত ও গ্রেফতার করেছেন।
এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, লকডাউন নয় পুলিশকেই ভয় পেয়েছে মানুষ। পুলিশের গাড়ি দেখলে রাস্তা থেকে কুড়িয়ে হলেও মাস্ক পড়েছে যা সোস্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।কুষ্টিয়ায় যোগদানের শুরু থেকেই মানবিক পুলিশ সুপার খাইরুল আলম নিজ হাতে গণপরিবহনের চালক ও যাত্রীদের, রিক্সা, ভ্যান, অটোরিক্সা চালক ও যাত্রীদের মাস্ক পরিয়ে দিয়েছেন। একাধিকবার পুলিশ লাইন থেকে বাদ্যযন্ত্রসহ শহরে পুলিশ সদস্যদের নিয়ে সচেতনতামূলক বিশাল র্যালী বের করেছেন। নিজ হাতে শহর এবং গ্রামে প্রচারপত্র বিতরন করেছেন। তিনি সত্যিই কুষ্টিয়ায় করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেছেন। কুষ্টিয়ার সাধারণ মানুষের মাঝে পুলিশ সুপার খাইরুল আলমের ভাবমুর্তি উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর হচ্ছে। করোনার বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযান চালাতে গিয়ে তিনি কিন্তু মাদক, সন্ত্রাস, হত্যার সাথে জড়িতদের ছাড় দেননি। কোন অপরাধী পার পায়নি তার হাত থেকে। শুধু মানুষ নয় বিষ দিয়ে গরুহত্যাকারীকেও তিনি শনাক্ত ও গ্রেফতার করেছেন।
আপনার মতামত লিখুন :
Leave a Reply
More News Of This Category