রবিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রাস্তার কাজ না করে টাকা ভাগাভাগি( সওজ) ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের সাথে রূপগঞ্জে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে স্বজনদের সংবাদ সম্মেলন মাগুরা গোপালগ্রাম ইউনিয়ন কৃষকদলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি এ্যাডভোকেট মিথুন রায় চৌধুরী পটুয়াখালী ভার্সিটির, পোস্টগ্রাজুয়েট স্ট্যাডিজ কমিটির সভা।। দুস্থ ও অসহায় মানুষের ভরসা যেন ঝর্ণা মান্নান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট সাপাহারে জোর পূর্বক লক্ষাধিক টাকার মাছ উত্তোলন পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলায়, মসজিদের ইমামের গরু লুট।। দুমকি উপজেলায়, গরু লুঠ মামলার ২ আসামি আটক শ্রীনগর থানা থেকে যুবদল নেতাকে ছিনিয়ে নিলো বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা নওগাঁর মান্দায় ভূমিহীন কৃষকদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ
Headline
Wellcome to our website...
রাজধানীতে চাকরি ছেড়ে ফেরি করে বাদাম বিক্রি করছেন কলেজ ছাত্রী
/ ২ Time View
আপডেট : শনিবার, ১৭ জুলাই, ২০২১, ১০:৫৩ পূর্বাহ্ন

রাজধানীতে চাকরি ছেড়ে ফেরি করে বাদাম বিক্রি করছেন কলেজ ছাত্রী তাহমিনা! 
 মোঃ রনি আহমেদ রাজু ক্রাইম রিপোর্টার

রাজধানীর লালমাটিয়া মহিলা কলেজের ছাত্রী তাহমিনা কথা। পড়াশোনার পাশাপাশি একটি ট্রাভেল এজেন্সিতে কাজ করতেন তিনি।

কিন্তু সেখানে তার প্রতিদিনের রুটিন ওয়ার্ক ভালো না লাগায় ফেরি করে বাদাম বিক্রয়কে নিজের পছন্দের স্বাধীন কাজ হিসাবে বেছে নিয়েছেন। করো’নার বন্ধে রাজধানী ধানমন্ডিস্থ রবীন্দ্র সরোবরে ফেরি করে বাদাম বিক্রি করেন তাহমিনা।
জানা গেছে লালমাটিয়া মহিলা কলেজে ব্যবস্থাপনা বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছা’ত্রী তাহমিনা। জন্ম মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজে’লায়। ঢাকায় থাকেন ধানমন্ডির একটি বাসায়। তার বাবা হাবিবুর রহমান সাটুরিয়া হাসপাতা’লে চাকরি করেন; একই হাসপাতা’লে কর্ম’রত ছিলেন মা আয়েশা হাবিবও। কিন্তু ২০০৮ সালে তার মা মা’রা যাওয়ার পর পড়াশোনার টানে ঢাকায় চলে আসেন তিনি।তাহমিনা জানান, ভালো একটা ট্রাভেল এজেন্সিতে জব (চাকরি) করতাম। জব ছেড়ে বাদাম বিক্রির পেশায় নেমেছি। স্বাধীন জীবন আমা’র অনেক পছন্দ। সব কাজই মহান। কাজ সবসময় কাজই। কাজের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকা উচিত নয়।কোন পেশায় ছোট না উল্লেখ করে তাহমিনা বলেন, বাদাম বিক্রি ও ট্রাভেল এজেন্সির কাজের মধ্যে আমি কোনো পার্থক্য খুঁজে পাইনি। কারণ দুটি পেশাই আমা’র কাছে মহান। আর এমন চিন্তা-চেতনাই মানুষকে বদলে দিতে পারে। আমাদের ছোট একটি বাংলাদেশ- এতো বড় বড় জব পাওয়া সম্ভব নয়। তাই সব হতাশা ছেড়ে যে কোনো কাজে মন দেওয়াই উত্তম।তাহমিনার উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) শেষে মালয়েশিয়ায় উচ্চশিক্ষার জন্য চাপ এসেছিল। এরপরে পুরো পরিবার মালয়েশিয়ায় স্থায়ী হতে চাইলেও বেঁকে বসেন কথা। দেশের মাটিতেই কিছু একটা করার ইচ্ছে তার।তাহমিনা বলেন, অনেকে পণ করেন যে চিকিৎসক বা ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে। এতে করে সবার স্বপ্ন পূরণ হয় না। হতাশা কাজ করে। আবার অনেকে চু’রি-ডা’কাতিসহ খা’রাপ পথ বেছে নিয়ে থাকেন। কিন্তু যে কোনো কাজে নিজেকে খুশি রাখতে পারাই ব্যক্তিগত অর্জন।

আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Our Like Page