শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
রাস্তার কাজ না করে টাকা ভাগাভাগি( সওজ) ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের সাথে রূপগঞ্জে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে স্বজনদের সংবাদ সম্মেলন মাগুরা গোপালগ্রাম ইউনিয়ন কৃষকদলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি এ্যাডভোকেট মিথুন রায় চৌধুরী পটুয়াখালী ভার্সিটির, পোস্টগ্রাজুয়েট স্ট্যাডিজ কমিটির সভা।। দুস্থ ও অসহায় মানুষের ভরসা যেন ঝর্ণা মান্নান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট সাপাহারে জোর পূর্বক লক্ষাধিক টাকার মাছ উত্তোলন পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলায়, মসজিদের ইমামের গরু লুট।। দুমকি উপজেলায়, গরু লুঠ মামলার ২ আসামি আটক শ্রীনগর থানা থেকে যুবদল নেতাকে ছিনিয়ে নিলো বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা নওগাঁর মান্দায় ভূমিহীন কৃষকদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ
Headline
Wellcome to our website...
সরকারি কলেজের প্রভাষীকার জাল সনদে চাকরি
/ ২ Time View
আপডেট : বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৭:৩৬ পূর্বাহ্ন

ঝিনাইদহ কালীগঞ্জের মাহতাব সরকারি কলেজের প্রভাষীকার জাল সনদে চাকরি 

মোঃ রনি আহমেদ রাজু ক্রাইম রিপোর্টার

 ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ সরকারি মাহতাব উদ্দীন ডিগ্রি কলেজের প্রভাষীকা ফাতেমা খাতুন জাল সনদে চাকরি করছেন। জাল সনদে প্রতিষ্ঠানটির বেসরকারি আমলে চাকরি নিলেও সম্প্রতি কলেজটি সরকারি হলে জালসনদের বিষয়টি ফাঁস হয়েছে। একই জালসনদে তিনি তিনটি কলেজে চাকরি করেছেন বলেও অভিযোগ আছে।                                                                         

সম্প্রতি প্রভাষক ফাতেমা খাতুনের সনদটি জাল বলে যাচাই প্রতিবেদন দিয়েছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যায়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। একই সাথে জালসনদধারী এ শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করতে বলা হয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষকে।

সরকারি মাহতাব উদ্দীন ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক ফাতেমা খাতুন
অভিযোগ আছে, কালীগঞ্জের মাহতাব উদ্দীন ডিগ্রী কলেজটি সরকারিকরণের পক্রিয়া শুরু হলে তড়িঘড়ি করে যোগদান করেন ফাতেমা খাতুন। এখন তিনি প্রতিষ্ঠানটির ইতিহাস বিভাগের প্রভাষক হিসেবে কর্মরত আছেন। ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের আগস্টে ২৭১টি কলেজের সাথে প্রতিষ্ঠানটি সরকারি হয়। এরপর আত্তীকরণের প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে প্রভাষক ফাতেমা খাতুনের সনদটি যাচাইয়ের জন্য এনটিআরসিএতে পাঠানো হয়েছে। গত ১৭ সেপ্টেম্বর তার সনদ যাচাই করে প্রতিবেদন দিয়েছে এনটিআরসিএ।

এনটিআরসিএ দেয়া প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যে সনদটি ব্যবহার করে প্রভাষক ফাতেমা খাতুন চাকরি নিয়েছেন শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ন আব্দুল লতিফের মেয়ে ফতেমা খাতুনের। ওই প্রার্থীর বাবা ও মায়ের নাম আলাদা। সে সনদে বাবা-মায়ের নাম পরিবর্তন করে সনদটি জাল করে নিজের নামে চালিয়ে দেন প্রভাষক ফাতেমা।

কালীগঞ্জের ইয়াকুব আলীর মেয়ে ফাতেমা খাতুন ২০১২ খ্রিষ্টাব্দে ৮ম নিবন্ধন পরীক্ষার জাল সনদ নিয়ে প্রথমে যশোরের একটি কলেজে চাকরি নেন। সেখান থেকে এমপিওভুক্ত হয়ে কালীগঞ্জ শহীদ নুর আলী কলেজে যোগদান করেন। ওই জাল সনদের সাহায্যেই এমপিওভোগ করতেন তিনি।

এনটিআরসিএর দেয়া সনদ যাচাই প্রতিবেদনে, জাল ও ভুয়া সনদধারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে কালীগঞ্জ থানায় মামলা রুজু করতে সরকারী মাহতাব উদ্দীন ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদ মন্ডল জানান, আমি এখনো বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যায়ন কর্তৃপক্ষর চিঠি পায়নি। চিঠি পেলে নির্দেশমতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Our Like Page