মাগুরার শালিখায় পুকুরে নারীর লাশ উদ্ধা
মোঃ রনি আহমেদ রাজু ক্রাইম রিপোর্টার মাগুরা
মাগুরা জেলার শালিখা উপজেলার শতখালি গ্রামের মোছাঃ মিম নামের গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে।
সে শতখালী গ্রামের জরিপ মোল্ল্যার তিন সন্তানের মধ্যে সে বড় মেয়ে। জরিপ মোল্লা পেশায় একজন চা বিক্রেতা সে শতখালী বাজারে চা বিক্রি করে।
মিমের বয়স ২০ বছর।
৩০ই আগস্ট ২০২০ তারিখে আনুমানিক সকাল ১১টায় নিজ বাড়ি থেকে হাফ কিলোমিটার অদূরে একটি পুকুর থেকে গৃহবধূটির লাশ উদ্ধার করে শালিখা থানা পুলিশ।
এ-বিষয়ে মৃত মিমের চাচি সাংবাদিকদের জানান অনন্য দিনের ন্যায় সে গতকাল তার বাকি দুই ভাই বোনের সাথে রাতে ঘুমিয়ে পড়ে,সকাল বেলা তার মা ঘুমথেকে উঠে দেখে বিছানায় মিম নাই।
একপর্যায়ে বাড়ির সকলে মিলে খোজাখুজি শুরু করলে বাড়ি থেকে হাফ কিলোমিটার অদূরে একটি পুকুরে তার লাশ ভেসে আছে বলে জানতে পাই,পরে তারা ছুটে গিয়ে দেখে লাশটি তাদের সন্তান মিমেরই।
তখন তারা শালিখা থানাকে জানায় এবং শালিখা থানার ওসি তরিকুল ইসলাম পুলিশের সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে এসে লাশটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
সে শতখালী গ্রামের জরিপ মোল্ল্যার তিন সন্তানের মধ্যে সে বড় মেয়ে। জরিপ মোল্লা পেশায় একজন চা বিক্রেতা সে শতখালী বাজারে চা বিক্রি করে।
মিমের বয়স ২০ বছর।
৩০ই আগস্ট ২০২০ তারিখে আনুমানিক সকাল ১১টায় নিজ বাড়ি থেকে হাফ কিলোমিটার অদূরে একটি পুকুর থেকে গৃহবধূটির লাশ উদ্ধার করে শালিখা থানা পুলিশ।
এ-বিষয়ে মৃত মিমের চাচি সাংবাদিকদের জানান অনন্য দিনের ন্যায় সে গতকাল তার বাকি দুই ভাই বোনের সাথে রাতে ঘুমিয়ে পড়ে,সকাল বেলা তার মা ঘুমথেকে উঠে দেখে বিছানায় মিম নাই।
একপর্যায়ে বাড়ির সকলে মিলে খোজাখুজি শুরু করলে বাড়ি থেকে হাফ কিলোমিটার অদূরে একটি পুকুরে তার লাশ ভেসে আছে বলে জানতে পাই,পরে তারা ছুটে গিয়ে দেখে লাশটি তাদের সন্তান মিমেরই।
তখন তারা শালিখা থানাকে জানায় এবং শালিখা থানার ওসি তরিকুল ইসলাম পুলিশের সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে এসে লাশটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
মৃত্যু বিষয়ে শালিখা ও মোহাম্মদপুর সার্কেল এসপি আবির হাসান শিক্ষাতথ্য টিভির সামনে তিনি বলেন, বিষয়টি তদন্ত চলছে এবং ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে মূল রহস্য জানা যাবে বলে তিনি জানান।
উল্লেখ্য গত চার বছর আগে নিহত মিমের (২০) পারিবারিক ভাবে একই উপজেলার তালখড়ি ইউনিয়নের পিয়ারপুর গ্রামের সেনাবাহিনীতে কর্মরত রাশেদুজ্জামান পিন্টুর সাথে বিবাহ হয় এবং পারিবারিক ভাবে মনমালিন্য চলে আসছিল বলে নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত লাশ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে
উল্লেখ্য গত চার বছর আগে নিহত মিমের (২০) পারিবারিক ভাবে একই উপজেলার তালখড়ি ইউনিয়নের পিয়ারপুর গ্রামের সেনাবাহিনীতে কর্মরত রাশেদুজ্জামান পিন্টুর সাথে বিবাহ হয় এবং পারিবারিক ভাবে মনমালিন্য চলে আসছিল বলে নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত লাশ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে
আপনার মতামত লিখুন :
Leave a Reply
More News Of This Category