শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৮:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রাস্তার কাজ না করে টাকা ভাগাভাগি( সওজ) ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের সাথে রূপগঞ্জে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে স্বজনদের সংবাদ সম্মেলন মাগুরা গোপালগ্রাম ইউনিয়ন কৃষকদলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি এ্যাডভোকেট মিথুন রায় চৌধুরী পটুয়াখালী ভার্সিটির, পোস্টগ্রাজুয়েট স্ট্যাডিজ কমিটির সভা।। দুস্থ ও অসহায় মানুষের ভরসা যেন ঝর্ণা মান্নান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট সাপাহারে জোর পূর্বক লক্ষাধিক টাকার মাছ উত্তোলন পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলায়, মসজিদের ইমামের গরু লুট।। দুমকি উপজেলায়, গরু লুঠ মামলার ২ আসামি আটক শ্রীনগর থানা থেকে যুবদল নেতাকে ছিনিয়ে নিলো বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা নওগাঁর মান্দায় ভূমিহীন কৃষকদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ
Headline
Wellcome to our website...
গ্রামাঞ্চল থেকে দেশী প্রজাতির খেজুর গাছসহ গ্রাম, দেশী খেজুর কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে।
/ ৪ Time View
আপডেট : শনিবার, ২৯ জুন, ২০২৪, ৭:৪৯ পূর্বাহ্ন

গ্রামাঞ্চল থেকে দেশী প্রজাতির খেজুর গাছসহ গ্রাম,দেশী খেজুর কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে।

সঞ্জয় ব্যানার্জী, পটুয়াখালী প্রতিনিধি।।
পটুয়াখালীর গ্রামাঞ্চল থেকে দেশী প্রজাতির খেজুর গাছসহ গ্রাম
বাংলার দেশী খেজুর কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে। শীতকালে গ্রামের
সাধারন মানুষের জীবন ও জীবিকার এবং বাড়তি আয়ের অন্যতম উপাদান
হিসাবে খেজুরের রস ছিল। সারি সারি রসের হাড়ি দেখে সাধারন মানুষ
আনন্দে আতœহারা হয়ে যেত। আর গ্রীম্মকালে দেশী প্রজাতির পাঁকা
খেজুর সাধারন মানুষসহ পাখিরা খেয়ে আনন্দ পেত। কালের বিবর্তনে
সেই দৃশ্য আর আনন্দ এখন আর আগের মতো চোখে পড়ে না।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, দশমিনা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের
গ্রামাঞ্চলে এখন আর আগের মত খেজুর গাছ চোখে পড়ে না। গ্রামের
রাস্তার দুই পাশে সারি সারি খেজুর গাছ এখন আর নেই। আবাদি
কিংবা অনাবাদি জমি ও বসতঘরের আশেপাশে খেজুর গাছ থাকলেও
মানুষ তার নিজের প্রয়োজনে কেটে ফেলেছে। অনেকে গাছ কেটে
জা¦লানী হিসাবে বা টাকার জন্য অল্প দামে বিক্রি করে দিয়েছে। ফলে
কালের ক্রমে ধীরে ধীরে খেজুর গাছের সংখ্যা কমে গেছে। বানিজ্যিক

ভাবে এই গাছটি কেউ রোপন করছে না। এই গাছ

রাস্তা,বসতঘর,আবাদি কিংবা অনাবাদি জমির আশেপাশে
প্রাকৃতিকভাবেই জন্মে থাকে। প্রায় ২৫ থেকে ৩০ বছর আগে
গ্রামাঞ্চলে সারি সারি খেজুর গাছ ছিল। গ্রামের গাছিরা কুয়াশার
চাদরে ঢাকা শীতের ভোরে খেজুরের রস সংগ্রহে নেমে পড়তো। এখন আর
এই দৃশ্য চোখে পড়ে না।
উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের প্রতি বছর শীতের আমেজ শুরু হওয়ার সাথে
সাথে খেজুর গাছ কাটতে গাছিরা ব্যস্ত হয়ে পড়তো। গাছ কমে
যাওয়ায় এখন আর আগের মত কেউ গাছ কাটছে না। ফলে গাছিদের রস
সংগ্রহে খুব কম দেখা যা”েছ। ঘন কুয়াশায় পড়ে খেজুর রসের মন
মাতানো সুমিষ্ট ঘ্রান আর দেখা মিলছে না। গাছ কমে যাওয়ায় গ্রাম
বাংলার দেশী খেজুর এখন আর আগের মত পাওয়া যায় না। পর্যাপ্ত গাছ না
থাকায় খেজুরের পরিমান কমে গেছে। ফলে মুখরোচক খেজুরের রস ও
খেজুরসহ দেশী প্রজাতির খেজুর গাছ সময়ের বিবর্তনে বিলুপ্ত হতে
চলছে। নতুন করে কেউ খেজুর গাছ রোপন করছে না। ঐতিহ্য ধরে রাখা ও
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য পরিবেশ বান্ধব এই গাছ বেশী করে
রোপন করা প্রয়োজন।

আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Our Like Page